বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (Bangla Sahityer Itihas)

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (Bangla Sahityer Itihas), বাংলা সাহিত্যের মধ্য যুগ, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস – অনলাইনে বাংলা সাহিত্যের খুঁটিনাটি, প্রশ্নোত্তরে প্রাচীন ও মধ্যযুগ।

চর্যাপদঃ

বাংলাভাষার আদি সাহিত্য চর্যাপদ যা হাজার বছর আগে রচিত হয়েছে এবং হাজার বছর পর আবিষ্কৃত হয়েছে। বাংলা সাহিত্যর একমাত্র আদি নিদর্শন চর্যাপদ, চর্যাপদ হচ্ছে কবিতা / গানের সংকলন, চর্যাপদ হচ্ছে বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মের সাধনতত্ব, চর্যাপদ হচ্ছে পাল ও সেন আমলে রচিত।

চর্যাপদ রচনার প্রেক্ষাপটঃ

১৮৮২ সালে রাজা রাজেন্দ্র্লালমিত্র কিছু পুঁথি সাহিত্যের পরিচয় দিয়ে The Sanskrit Buddhist Literature in Nepal
এই গ্রন্থটি পাঠ করে সবচেয়ে বেশী উৎসাহিত হন যার উপাধি মহামহোপধ্যায়। যিনি পরবর্তী কালে ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।

তিনি ১৯০৭ সালে ৩য় বারের মত নেপাল গমন করেন। নেপালের রয়েল লাইব্রেরী থেকে একসঙ্গে ৪ টি গ্রন্থ আবিষ্কার করেন।

এর একটি হচ্ছে চর্যাপদ, বাকী ৩ টি হচ্ছে অপভ্রংশ ভাষায় রচিত
১. সরহপদের দোহা
২. কৃষ্ণপদের দোহা
৩. ডাকার্ণব

উল্লেখিত ৪ টি গ্রন্থ একসঙ্গে কলিকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়। ১৯১৬ সালে তখন চারটি গ্রন্থের একসংগের নাম দেওয়া হয় হাজার বছরের পুরোনো বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধ গান ও দোহা।

এটি প্রকাশিত হবার পর পালি সংস্কৃত সহ বিভিন্ন ভাষাবিদ রা চর্যাপদকে নিজ নিজ ভাষার আদি নিদর্শন বলে দাবী করেন।

এসব দাবী মিথ্যা প্রমাণ করেন ড. সুনীতি কুমার চট্রোপাধ্যায়। ১৯২৬ সালে The Origin and Development of Bengali Language গ্রন্থে চর্যাপদ এর ভাষা বিষয়ক গবেষণা করেন এবং প্রমাণ করেন চর্যাপদ বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন।

১৯২৭ সালে শ্রেষ্ঠ ভাষা বিজ্ঞানী ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ চর্যাপদের ধর্মতত্ব বিষয়ক গবেষণা করেন এবং প্রমাণ করেন যে চর্যাপদ বাংলাসাহিত্যের আদি নিদর্শন।

চর্যাপদের নামকরণঃ

১. আশ্চর্যচর্যচয় ২. চর্যাচর্যাবিনিশ্চয় ৩. চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয় ৪. চর্যাগীতিকোষ ৫. চর্যাগীতি

চর্যাপদ মানে আচরণ / সাধনা

চর্যাপদের পদসংখ্যাঃ

মোট ৫১ টি পদ ছিল। ৪৬টি পূর্ণ পদ আবিষ্কৃত হয়। আবিষ্কারের সময় উপরের পৃষ্ঠা ছেঁড়া থাকার কারোনে সবগুলো পদ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি এবং পরে একটি পদের অংশবিশেষ সহ মোট সাড়ে ছেচল্লিশটি পদ আবিষ্কৃত হয়।

চর্যাপদে কবির সংখ্যাঃ

চর্যাপদে মোট ২৪জন কবি পাওয়া যায়
১ জন কবির পদ পাওয়া যায়নি তার নাম – তন্ত্রীপা / তেনতরীপা
সেই হিসেবে পদ প্রাপ্ত কবির মোট সংখ্যা ২৩ জন

উল্লেখযোগ্য কবি

১. লুইপা ২. কাহ্নপা ৩. ভুসুকপা ৪. সরহপা ৫. শবরীপা ৬. লাড়ীডোম্বীপা ৭. বিরূপা
৮. কুম্বলাম্বরপা ৯. ঢেন্ডনপা ১০. কুক্কুরীপা ১১. কঙ্ককপা

কবিদের নাম শেষে পা দেওয়ার কারণঃ
পদ > পাদ > পা
পাদ > পদ > পা
পদ রচনা করেন যিনি তাদেরকে পদকর্তা বলা হত যার অর্থ সিদ্ধাচার্য / সাধক [এরা বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মের সাধক ছিলেন]

২ টি কারণে নাম শেষে পা দেওয়া হতঃ
১. পদ রচনা করতেন
২. সম্মান / গৌরবসূচক কারনে

লুইপাঃ
১. চর্যাপদের আদিকবি
২. রচিত পদের সংখ্যা ২ টি

কাহ্নপাঃ
১. কাহ্নপার রচিত মোট পদের সংখ্যা ১৩ টি –তিনি সবচেয়ে বেশী পদ রচয়ীতা
২. উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে ১২ টি
৩. তার রচিত ২৪ নং পদটি পাওয়া যায়নি

ভুসুকপাঃ
১. পদসংখ্যার রচনার দিক দিয়ে ২য়
২. রচিত পদের সংখ্যা ৮টি
৩. তিনি নিজেকে বাঙ্গালী কবি বলে দাবী করেছেন
৪. তার বিখ্যাত কাব্যঃ অপনা মাংসে হরিণা বৈরী অর্থ – হরিণ নিজেই নিজের শত্রু

সরহপাঃ
১. রচিত পদের সংখ্যা ৪ টি

শবরীপাঃ
১. রচিত পদের সংখ্যা ২ টি
২. গবেষকগণ তাকে বাঙ্গালী কবি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন
৩. বাংলার অঞ্চলে ভাগীরথী নদীর তীরে বসবাস করতেন বলে ধারণা করা হয়। যদি তিনি ভাগীরথী নদীর তীরে বসবাস না করতেন তাহলে বাঙ্গালী কবি হবেন না।

কুক্কুরীপাঃ
১. রচিত পদের সংখ্যা ২ টি
২. তার রচনায় মেয়েলী ভাব থাকার কারণে গবেষকগণ তাকে মহিলা কবি হিসেবে সনাক্ত করেন।

তন্ত্রীপাঃ
১. উনার রচিত পদটি পাওয়া যায় নি।
২. উনার রচিত পদটি ২৫ নং পদ।

ঢেন্ডনপাঃ
চর্যাপদে আছে যে বেদে দলের কথা, ঘাঁটের কথা, মাদল বাজিয়ে বিয়ে করতে যাবার উৎসব, নব বধুর নাকের নথ ও কানের দুল চোরের চুরি করার কথা সর্বোপরি ভাতের অভাবের কথা
ঢেন্ডনপা রচিত পদে তৎকালীন সমাজপদ রচিত হয়েছে। তিনি পেশায় তাঁতি
টালত মোর ঘর নাই পড়বেশী
হাঁড়িতে ভাত নাই নিতি আবেশী

[আবেশী কথাটার ২টি অর্থ রয়েছে
ক্ল্যাসিক অর্থে – উপোস এবং রোমান্টিক অর্থে – বন্ধু]

চর্যাপদের ভাষাঃ

চর্যাপদ প্রাচীন বাংলা ভাষায় রচিত- এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নাই। কতিপয় গবেষক চর্যাপদের ভাষা প্রাচীন বাঙ্গালা মেনে নিয়েই এ ভাষাকে সান্ধ্য ভাষা / সন্ধ্যা ভাষা / আলো আঁধারের ভাষা বলেছেন।
অধিকাংশ ছন্দাসিক একমত – চর্যাপদ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।

বাংলা সাহিত্যের মধ্য যুগ

অন্ধকার যুগ

মধ্যযুগের (১২০১-১৩৫০ খ্রি.) পর্যন্ত বাংলা সাহিত্যের মোট ১৫০ বছরকে বলা হয় “The Dark Age’ বা অন্ধকার যুগ বা আঁধার যুগ। অন্ধকার যুগ এমন একটি যুগ যে যুগে বাংলা সাহিত্যের কোন নিদর্শন পাওয়া যায় ।

বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ শুরু হয়েছে ১২০৪ (১২০১ ) সালে বখতিয়ার খলজির বাংলা আক্রমণের সময় থেকে।

অন্ধকার যুগের জন্য দায়ি করা হয় তুর্কি সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার বাজিকে। তিনি ১২০৪ সালে (মতান্তরে ১২০১ ) হিন্দু সর্বশেষ রাজা লক্ষ্মণ সেনকে পরাজিত করে বাংলা জয় করে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। আর খলজির এই তুর্কি আক্রমণের ফলে এ দেশে হত্যা এবং ধ্বংসের যে যজ্ঞ চলে তাতে অনেক মন্দির মঠ ধ্বংসের সঙ্গে সঙ্গে সাহিত্যের নিদর্শন পুঁথিসমূহ ধ্বংস হয়। যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব বিপন্ন সেখানে সাহিত্য-সংস্কৃতির উন্মেষ বা বিকাশ কিছুট চলতে পারে না। যার কারণে এ সময় তেমন কোন উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ রচিত হয়নি।

অন্ধকার যুগকে সন্ধিযুগ ও বলা হয়।

মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার নেমে আসার কারণ – রাজনৈতিক পট পরিবর্তন।

অন্ধকার যুগের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ

এতে প্রচুর সংস্কৃত থাকায় ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় এ গ্রন্থকে “Dog Sankrit বলেছেন।

শূন্যপুরাণ

জ’ রামাই পণ্ডিত রচিত ধর্মপূজার শাস্ত্রগ্রন্থ – শূন্যপুরাণ ।

এতে ৫১টি অধ্যায় আছে। যার প্রথম এটিতে সৃষ্টিতত্ত্বের কথা বর্ণিত রয়েছে। ও এটি সংস্কৃত ভাষায় রচিত ধর্ম পূজার গ্রন্থ।

শূন্যপুরাণ

এতে বৌদ্ধদের শূন্যপদ এবং হিন্দুদের লৌকিক ধর্মের মিশ্রণ ঘটেছে।

শূন্যপুরাণ গদ্য ও পদ্যের মিশ্রণে রচিত একটি চম্পূকাব্য। তেল হিন্দু ধর্মের সঙ্গে মিলন সাধনের জন্য রামাই

পণ্ডিত ধর্মপূজার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

নিরঞ্জনের রুম্পা বা নিরঞ্জনের উম্মা

নিরঞ্জনের রুনা হলো শূন্যপুরাণ’ কাব্যের অন্তর্গত একটি অংশ বিশেষ

বা কবিতা ।

এ কবিতায় বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সধর্মীদের ওপর বৈদিক ব্রাহ্মণদের। অত্যাচারের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে।

অ এছাড়াও এ কবিতায় মুসলমানদের জাজপুর প্রবেশ এবং ব্রাহ্মণ্য দেবদেবীর রাতারাতি ধর্মান্তরের কাল্পনিক চিত্র অঙ্কিত হয়েছে।

সেক শুভোদয়া

বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগে রচিত সংস্কৃত ভাষার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ সেক শুভোদয়া

তো সেক শুভোদয়া অশুদ্ধ বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মিশ্রণে রচিত একটি আছ। তো রাজা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি হলায়ুধ মিশ্র রচিত সেক শুভোদয়া সংস্কৃত গদ্যপদ্যে লেখা চম্পুকাব্য ।

গ্রন্থটিতে মোট ২৫টি অধ্যায় আছে।

চিত্র: রাজা লক্ষণ সেন ও সভাকবি হলায়ুধ মিশ্র এবং সেফগুভোদয়ার একটি অ বাংলায় সেন বংশের শেষ শাসক রাজা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি হলায়ুধ মিশ্র রচিত এ কাব্য সম্পর্কে ড. মুহম্মদ এনামুল হক বলেছেন ‘সেক শুভোদয়া’ খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীর একেবারেই গোড়ার দিককার রচনা। রাজা লক্ষ্মণসেন ও শেখ জালালুদ্দীন তাবরেজির অলৌকিক কাহিনী নিয়ে এটি রচিত। শেষের অর্থাৎ শোখের গৌরব ব্যাখ্যাই এই পুস্তিকার উদ্দেশ্য। গ্রন্থটিতে প্রাচীন বাংলার | মাহাত্মজ্ঞাপক ৬টি বাংলা ছড়া বা আর্যা, খনার বচন এবং ভাটিয়ালী রাগের একটি প্রেম সঙ্গীত স্থান পেয়েছে। পণ্ডিত ও ইতিহাসকারদের মতে, এগুলোই হচ্ছে বাংলা [ ভাষায় প্রাপ্ত পীর মাহাত্মজ্ঞাপক কাব্যের প্রাচীনতম নিদর্শন।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

জে ‘চম্পুকাবা’ হলো- গদ্যপদ্য মিশ্রিত কাব্য। ‘প্রাকৃত পৈঙ্গল’ হলো – একটি গীতিকবিতার সংকলন ( এর ভাষা

“জ রাজা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি ছিলেন- হলায়ুধ মিশ্র ও জয়দেব।

অন্ধকার যুগের বিপক্ষ পণ্ডিত- ১. ড. এনামুল হক

২. ড. আহমদ শরীফ

৩. ড. ওয়াকিল আহামেদ

শ্রীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন

ঐ একক কবির চন হিসেবে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্য; কারণ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাবা এককভাবে রচনা করেছেন বড় চণ্ডীদাস।

মধ্যযুগের প্রথম নিদর্শন / প্রথম কাব্য – শ্ৰীকৃষ্ণকীর্তন ।

আবিষ্কারক:

গ্রন্থ হিসেবে বাংলা সাহিত্যের দ্বিতীয় শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন; কারণ চর্যাপদ প্রথম শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য দ্বিতীয় ।

চার ৫০ বছর পর ১৯০৯ সালে রায় বিষণ্ণত

পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের এক গৃহস্থ দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ির গোয়াল ঘরের টিনের চালার নিচ থেকে পুঁথি আকারে অরে রক্ষিত এ কাব্য আবিষ্কার করে বাংলা সাহিত্যে এক নতুন অধ্যায়ের সगान টা

সর্বজন স্বীকৃত ও খাঁটি বাংলা ভাষায়

রচিত প্রথম কাব্য গ্রন্থ। এক শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের প্রকৃত নাম ছিল: শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ।

১৯১৬ সালে রায়ের সম্পাদনার এ কাব্যটি কলকাতার বঙ্গীয়

সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়। বসন্তরঞ্জন রায়ের উপাধি – বিষণ্ণত। নবদ্বীপের ভুবনমোহন তাঁকে এ

উপাধি প্রদান করেন।

বসন্তরঞ্জন রায় ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক।

এ গঠনরীতিতে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মূলত – নাটগীতি (নাট্যগীতি); কারণ এ কাব্যে নাটকীয় ভাব আছে।

ক্র চরিত্র পরিচিতি: প্রধান চরিত্র তিনটি –

১. রাধা

= শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি যে ছন্দে রচিত – পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দে। এ কাব্যের মুখবন্ধ লিখেন – রামেন্দ্র সুন্দর ত্রিবেদী।

৩. বড়াই

রাধা

কাব্যের পুঁথির লিপিকাল বিষয়ে নিবন্ধ লিখেন – রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। এ কাব্যের কেন্দ্রীয় নারী চরিত্র। রাধ্য জীবাত্মার প্রতীক ।

কবি পরিচিতি:

তার স্বামী হলেন আয়েন ঘোষ বা আইহান ঘোষ। এ কাব্যে রাধার প্রধান পরিচয় আয়েন ঘোষের

এর বড়চণ্ডীদাস মধ্যযুগের প্রথম কবি ।

তা কোনো গ্রন্থের বা কাব্যের একক রচয়িতা হিসেবে।

স্ত্রী রূপে নয়, বরং কৃষ্ণের প্রেমিকা রূপে। পৌরাণিক কাহিনিতে রাধা এমন মানবাত্মা যে কৃষ্ণকে পাবার জন্য সারাক্ষণ ব্যাকুল থাকত। আর এ কাব্যে রাধা রক্তমাংসে গড়া এক নারী। যার মাঝেঝ প্রেম আছে আবার দৈহিক কামনা-বাসনা চরিতার্থ করার আকাঙ্ক্ষা আছে।

তা বড়ুচণ্ডীদাস বাংলা সাহিত্যের প্রথম কবি।

জ বড়ুচণ্ডীদাস – এটি কবির ছদ্মনাম। তাঁর প্রকৃত নাম অনন্ত বড়ুয়া বা

অনন্ত বড়ু বা অনন্ত বড়াই।

এ তিনি যাত্রাপালার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এজন্য তাঁর রচনায় নাটকীয়

তার আছে।

২. কৃষ্ণ

চিত্র

পুলি, শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন

এ কাব্যের কেন্দ্রীয় পুরুষ চরিত্র।

তাঁর প্রধান পরিচয় রাধার প্রেমিক রূপে।

কৃষ্ণ পরমাত্মার প্রতীক।

তাঁর প্রধান গুণ বংশীবাদক হিসেবে।

বড়াই

আলোকে।

বিষয়বস্তুঃ

সে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের বিষয়বস্তু বা মূল কাহিনি হলো রাধা-কৃষ্ণের প্রেমলীলা; তবে পৌরাণিক কাহিনির মত নয়।

বড়াই এ কাব্যের তৃতীয় চরিত্র।

রাধা-কৃষ্ণের প্রেম সম্পর্ক সৃষ্টিতে এই বড়াই এর ভূমিকা সবচেয়ে বেশি বলে তাকে রাধা-কৃষ্ণের প্রেমের দূতী বলা হয়েছে।

  • শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি যে পৌরাণিক গ্রন্থের আলোকে রচিত – ভাগবতের

খণ্ড সংখ্যা ও খণ্ডগুলোর নাম। এ কাব্যে মোট ১৩টি খণ্ড রয়েছে। যথা-

রাধা ও কৃষ্ণ হলো জীবাত্মা ও পরমাত্মার প্রতীক।

২. তাম্বুল খণ্ড

৩. দান খ ৬. ছত্র খণ্ড

  1. নৌকা খণ্ড

৫. তার ৮. কালিয়দমন খণ্ড

রচনাকাল:

৭. বৃন্দাবন খণ্ড

৯. যমুনা খণ্ড ১২, বংশী খণ্ড

ডিন ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে এই কাব্যের রচনাকাল – ১৪০০ খ্রি. কাব্যটি রচনার ৫০০ বছর পর আবিষ্কার করা হয়। আবিষ্কারের ১০০ বছরেরও বেশি। সুতরাং বর্তমানে কাব্যটির বয়স ৬০০ বছর।

১০. হার খণ্ড

১১. বা ত

১৩. বিরহ খণ্ড

বৈষ্ণব সাহিত্য

জোবৈয়াৰ সাহিত্য ও শ্রীচৈতন্যদের বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের ইতিহাসে যে গতানুগতিকতার ধুলিধূসর পথ ছেড়ে প্রেম, সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মলোকের আলোক তীর্থে যাত্রা করেছে তার প্রধান কারণ

সাহিত্য।

মধ্যযুগের যে নবজাগরণ হয়েছিল, তাকে কেউ কেউ চৈতন্য রেনেসাঁস” বলে থাকেন।

শ্রীচৈতন্যদেব

জে শ্রী চৈতন্যদেবের জন্ম ১৪৮৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ ফেব্রুয়ারি (২৩) ফাল্গুন) শনিবার আনুমানিক বেলা ১০টার দিকে ভারতের নবদ্বীপে।

চৈতন্য পরবর্তী যুগকে সুবর্ণযুগ বলা হয়। চৈতন্যদেবের নী নিয়ে

“শ্ৰীচৈতন্যভাগবত” লেখেন বৃন্দাবন দাস এবং ধ “চৈতন্য চরিতামৃত” নামক বিখ্যাত বইটি রচনা করেন কৃষ্ণানায়। কবিরাজ, আর চৈতন্য মঙ্গল’ লেখেন লোচন দাস। GP তিনি পরলোকগমন করেন ১৫৩৩ সালে ভারতের পুরীতে।

“বৃন্দাবনের ষড়গোস্বামী”

‘বৃন্দাবনের ষড়গোস্বামী’ নামে পরিচিত চৈতন্যদেবের হয় শিষ্য। বৃন্দাবনে অবস্থান করে, বৈষ্ণবধর্ম প্রচারে ভূমিকা রাখেন –

সনাতন গোস্বামীর রঘুনাথ ভট্ট

রূপ গোস্বামী রঘুনাথ দাস

জীব-দোস্বামী গোপাল ভ

ষড় গোস্বামী

ডে তাঁর বাবা জগন্নাথ মিশ্র সিলেট জেলার ঢাকা দক্ষিণ গ্রামের অধিবাসী ছিলেন।

তাঁর প্রথম স্ত্রী লক্ষীদেবী ( সর্প দংশনে মারা যান), দ্বিতীয় স্ত্রী বিষ্ণুপ্রিয়া। – তাঁর পিতৃপ্রদত্ত বা প্রকৃত নাম – বিশ্বম্ভর বাল্য নাম নিমাই, অন্যনাম – গৌরাঙ্গ। w

সন্ন্যাস গ্রহণের পর নাম হয় চৈতন্য।

চৈতন্যদেব ছিলেন- বৈষ্ণব ধর্মের প্রচারক।

চৈতন্যদেবের ধর্ম প্রচারের মূল বাণীটি ছিল জীবে দয়া ঈশ্বরে ভক্তি সকলের অধিকার’।

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ – চৈতন্যদেবকে মুসলিম যুগে উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ এবং বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ বলেছেন।

চলো মাত্র ৪৮ বছর জীবিত থেকে শেষ ১২ বছর তাঁর বাহ্যিক চেতনাই ছিল না। জা চৈতন্যদেব বিশেষ ধর্মসম্প্রদায়, সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতির ওপর যে প্রভাব বিস্তার করে গেছেন, ইতিহাসে তাঁর সমকক্ষ কোন তুলনা খুঁজে

পাওয়া যায় না জা শ্রীচৈতন্যদেব নিজে কোন পদ রচনা না করেও বাংলা সাহিত্যের মধ্য যুগে তাঁর নামে একটি যুগের সৃষ্টি হয়েছে।

মধ্যযুগ ১২০১-১৮০০ द.

প্রাকচৈতন্য যুগ ১২০১-১৫০০ খ্রি.

চৈতন্য যুগ

১৫০১-১৬০০ খ্রি.

চৈতন্য পরবর্তী যুগ ১৬০১-১৮০০ খ্রি.

ড. সুনীতিকুমার ও গোপাল হালদারের মতে, চৈতন্য যুগ ১৫০০-১৭০০ ড. অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে চৈতন্যযুগ – ষোড়শ শতাব্দী।

জীব গোস্বামী

এদের মধ্যে সনাতন গোস্বামী, রূপ গোস্বামী, জীব গোস্বামী ৈ শাস্ত্র রচনা করেন এবং রঘুনাথ ভট্ট, রঘুনাথ দাস, গোপাল ভ বৃন্দাবনে বৈষ্ণব সমাজের প্রতিষ্ঠা করে সারা বাংলাদেশে বৈষ্ণবন্যা প্রচারের ব্যবস্থা করেন।

বৈষ্ণব সাহিত্য তিন ভাগে বিভক্ত –

১. বৈষ্ণব পদাবলি

২. জীবনী সাহিত্য

৩. বৈষ্ণব শাস্ত্র

| বৈষ্ণব পদাবলি

বৈষ্ণব সাহিত্য

বৈষ্ণব শাস্ত্ৰ

জীবনী সাহিত্য

বৈষ্ণবপদাবলি বা পদাবলি সাহিত্য

মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন ‘বৈষ্ণব পদাবলি’ ।

শ্রীচৈতন্যদেব ও তাঁর প্রচারিত ধর্মকে নিয়ে যে সাহিত্য রচিত হয় তাকে বৈষ্ণবপদাবলি বা পদাবলি সাহিত্য বলে।

বৈষ্ণবপদাবলির উল্লেখযোগ্য কবিসমূহ:

কে পদ বা পদাবলি হল – বৌদ্ধ বা বৈষ্ণবীয় ধর্মের গুঢ় বিশ্বাসের বিশেষ সৃষ্টি।

৮ মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধ রচনা হলো বৈষ্ণব পদাবলি।

এ পদাবলি সাহিত্য হলো- বৈষ্ণব তত্ত্বের রসভাষ্য। বৈষ্ণব মতে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক বিদ্যমান। এই প্রেম সম্পর্ককে বৈষ্ণব মতালম্বীগণ রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা রূপকের মাধ্যমে উপলব্ধি করেছেন।

এ বৈষ্ণব গীতিতে পাঁচটি রসের উল্লেখ পাওয়া যায়। যথা শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য এবং মধুর।

বৈষ্ণবদের উপাস্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তাঁর আনন্দময় প্রেমময় প্রকাশ ঘটেছে রাধার মাধ্যমে।

রাধা কৃষ্ণের প্রেম লীলা তো বৈষ্ণব পদাবলি’ রাধা ও কৃষ্ণের আকর্ষণ-বিকর্ষণের বিচিত্র অনুভূতি সম্বলিত এক প্রকার গান।

তাই রাধাকৃষ্ণ প্রেম-লীলার মাধুর্য পদাবলির গানের উপজীব্য হয়েছিল। শ্রীকৃষ্ণের ও তার প্রেয়সীভাবাপন্ন ভক্তদের যে মধুর সম্বন্ধ এবং এই প্রিয় সন্ধজনিত পরস্পরের মধ্যে যে সম্ভোগ ভাব তার নাম মধুর রস।

বৈষ্ণব সমাজে বৈষ্ণব পদাবলি মহাজন পদাবলি’ এবং বৈষ্ণব পদকর্তাগণ ‘মহাজন’ নামে পরিচিত ছিল।

পদাবলির আদি কবি বিদ্যাপতি। তিনি ব্রজবুলি ভাষায় পদগুলো রচনা করেন।

জি বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলির আদি রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস। বৈষ্ণব পদাবলি রচনায় জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস, লোচনদাস, বলরামদাসের নামও বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। আধুনিকযুগের কবিদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

ডো বৈষ্ণব পদাবলীতে মূলত যার সম্পর্ক দেখানো হয় – এষ্টা ও সৃষ্টির সম্পর্ক।

তে বৈষ্ণব পদাবলীর যে কবি অলংকার শাস্ত্রে পারদর্শী ছিলেন – গোবিন্দ দাস।

এ বৈষ্ণবপদাবলি প্রথম সংকলন করেন – আউল মনোহর দাস।

কবি সংস্কৃত সাহিত্যের একজন মধ্যযুগীয় অন্যতম প্রসিদ্ধ কবি।

বৈষ্ণব পদাবলির আদি কবি, তিনি লক্ষণ সেনের সভাকবি ছিলেন।

জয়দের বাঙালি কবি ছিলেন কিন্তু পদ রচনা করেছিলেন সংস্কৃত ভাষায় ।

কবি জয়দেব

না তার বিখ্যাত কাব্য গীতিগোবিন্দ; এটি সংস্কৃত গীতিকাব্য। রাধা-কৃষ্ণের প্রেমলীলা এর মুখ্য বিষয়।

এতে ১২ টি সর্গ আছে। চরিত্র- সখী, রাধা কৃষ্ণ (৩টি)।

এ সংগীত-শ্লোক অর্থে পদাবলি কথাটি তিনি প্রথম ব্যবহার করেন। জয়দেব ছিলেন লক্ষ্মণসেনের ( ১১৭৮ – ১২০৬) রাজসভার পঞ্চরত্নের

অন্যতম; অপর চারজন হলেন গোবর্ধন আচার্য, শরণ, ধোয়ী ও উমাপতিধর। Car Note: বৈষ্ণব পদাবলির আদি কবি প্রিলি পরীক্ষার ক্ষেত্রে অপশনে জয়দেব না থাকলে বিদ্যাপতি উত্তর হবে।

বিদ্যাপতি

এ বিদ্যাপতি পঞ্চদশ শতকের মৈথিলি কৰি ।

জে বিদ্যাপতিকে – মিথিলার কবি বা মৈথিল কোকিল বলা হয়। কারণ তিনি মিথিলার রাজা শিবসিংহের সভাকবি ছিলেন।

তিনি বাঙালি কবি নন। তিনি ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেছেন। জা উপাধি – মৈথিল কোকিল, কবিকণ্ঠহার।

বাঙালি না হয়েও তিনি বাংলা সাহিত্যে

স্বাতন্ত্র্য স্থানের অধিকারী। জ একটি বাংলা পক্তি না লিখেও বাংলা সাহিত্যে তাকে অত্যন্ত মর্যাদাবান কবি বলা হয়।

বিদ্যাপতি মৈথিলি, অবহটঠ, সংস্কৃত ও ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেন। G বিদ্যাপতির কাব্যকে রবীন্দ্রনাথ রাজকন্ঠের মণিমালা’ বলেছেন।

বঙ্কিমচন্দ্র বলেছেন বিদ্যাপতির কবিতা স্বর্ণহার, বিদ্যাপতির গান মুরজবীণাসঙ্গিনী ব্রীকণ্ঠগীত”। এ বিদ্যাপতিকে কোন কোন কৰি দেহবাদি কবি বলে আখ্যায়িত করেছেন।

বিদ্যাপতির গ্রন্থঃ

১. কীর্তিলতা- অপভ্রংশ অবহটঠ ভাষায় লেখা ঐতিহাসিক কাব্য। ২. কীর্তিপতাকা ইতিহাস গ্রন্থ (অবহটঠ ভাষায়)।

৩. পুরুষ পরীক্ষা মণীষা ও শিল্পকৃতির সমন্বয়রূপ কথা সাহিত্য (সংস্কৃত

(ভাষায়)।

৪. গোরক্ষ বিজয় (সংস্কৃত নাটক)। ৫. বিভাগসার পাণ্ডিত্য বিচার সম্বলিত স্মৃতিগ্রন্থ।

দানবাক্যবলী। ৭. লিখনাবলী – অলঙ্কার শাস্ত্র বিষয়ক।

বিদ্যাপতির অমর উক্তি

১. এ সখি হামারি দুখের নাহি ওর এ ভরা বাদর মাহ ভাদর

শূন্য মন্দির মোর। এতদিন হুলপিয়া তোহ হম যেহে হিয়া শীতল শীল কলাপে।

নব বৃন্দাবন নব নব তরুগণ

নব নব বিকশিত ফুল। 8. কি কহব রে সখি আনন্দ তর

চিরদিনে মাধব মন্দিরে মোর। ৫. আজু রজনী হম ভাগে গমাওল

পেছল পিয়া মুখ চন্দা। নব অনুরাগিনী রাধা কচু নাহি মান এ বাধা ।

ব্রজবুলি মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের দ্বিতীয় কাব্যভাষা বা উপভাষা । ব্রজবুলি বলতে সাধারণ ভাবে বোঝায় ব্রজের বুলি অর্থাৎ ব্রজ অঞ্চলের ভাষা। পদগুলিতে রাধাকৃষ্ণের ব্রজলীলা বর্ণিত হওয়ায় এর নাম হয়েছে ব্রজবুলি অর্থাৎ ব্রজ অঞ্চলের ভাষা।

অ ব্রজবুলি মূলত এক প্রকার কৃত্রিম মিশ্রভাষা। অর্থাৎ মৈথিলি ও বাংলার মিশ্রিত রূপ হলো ব্রজবুলি ভাষা। ও মিথিলার কবি বিদ্যাপতি এর উদ্ভাবক।

উল্লেখ্য, প্রাচীন ভারতবর্ষের ব্রজভূমি (অধুনা উত্তর প্রদেশ) অঞ্চলে ব্রজভাষা নামের একটি ভাষা রয়েছে। ধারণা করা হয় বৃন্দাবনের রাধাকৃষ্ণ সম্ভবত সে ভাষায়ই কথা বলতেন ।

ক্রমৈথিলী ভাষার ক্রমরূপান্তর হিসেবে ব্রজবুলি ভাষার বিকাশ। ব্রজবুলি কখনও মুখের ভাষা ছিল না। এটি ছিল কবিদের কাব্য রেখার ভাষা। এই জন্য এ ভাষাকে কৰি ভাষাও বলা হয়।

ব্রজবুলি একটি কৃত্রিম ভাষা । পদাবলীর প্রথম কবি চণ্ডীদাস।

বৈষ্ণব পদাবলীর অবাঙালি কবি বিদ্যাপতি।

বৈষ্ণব পদাবলি যে ভাষায় রচিত – ব্রজবুলি ভাষায় ।

তো ব্রজবুলি ভাষার উদ্ভাবক মিথিলার কবি বিদ্যাপতি।

ব্রজবুলির শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি গোবিন্দদাস কবি রাজ। তে বিদ্যাপতি যে ভাষায় পদ রচনা করেন ব্রজবুলি ভাষায়।

মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের দ্বিতীয় কাব্যভাষা বা উপভাষা – ব্রজবুলি।

তো বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলির আদি কবি এবং পদাবলির শ্রেষ্ঠ কবি। চণ্ডীদাস বৈষ্ণব পদাবলির দুঃখের করি,

সত্যের কবি, বিরহের শ্রেষ্ঠ কবি। তিনি পূর্বরাগের শ্রেষ্ঠ কবি।

চণ্ডীদাস জগৎ বলতে প্রেমকে বুঝিয়েছেন।

এ মধ্যযুগের খাঁটি / অকৃত্রিম বাঙালি কবি চণ্ডীদাস।

তাঁকে বাংলা কবি ভাষার আবিষ্কর্তা বলা হয়।

জ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন পাঠকদের দ্বারা লিখিয়ে নেন। ‘চণ্ডীদাস একচ্ছত্র লেখেন ও দশছর

বঙ্কিমচন্দ্র চণ্ডীদাসের কবিতাকে রুদ্রাক্ষমালা বলেছেন।

চণ্ডীদাসের অমর উক্তি:

চণ্ডীদাস

  1. শুনহ মানুষ ভাই,

সবার উপরে মানুষ বড় তাহার উপরে নাই।

২. সদাই ধেয়ানে চাহে মেঘ পানে?

ন চপল নয়ান তারা।

৩. সই, কেবা শুনাইল শ্যাম নাম । কানের ভিতরে দিয়া মরমে পশিল গো । আকুল করিল মোর প্রাণ। 8. যথাতথা যাই আমি যত দূর পাই

চাঁদ মুখের মধুর হাসে তিনেকে জুড়াই।

৫. ঘর কৈনু বাহির বাহির কৈনু ঘর

পর কৈনু আপন, আপন কৈনু পর। এমন পিরীতি কভু দেখি নাই শুনি

পরানে পরান বান্ধা আপনা আপনি। ৭. এ ঘোর রজনী মেঘের ঘটা। কেমনে আইল বাটে। আঙ্গিনার মাঝে বঁধুয়া ভিজিছে

দেখিয়া পরান ফাটে। ৮. সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বঁধুয়া আন বাড়ী যায় আমার আঙিনা দিয়া।

সই কে বলে পিরীতি ভাল হাসিতে হাসিতে পিরীতি করিয়া কান্দিতে জনম গেল ।

১০. এ ধন যৌবন বড়াই সকলি অসার ছিণ্ডিয়া ফেলাইব গজমুকুতার হার।

১১. বহুদিন পরে বঁধুয়া এলে দেখা না হইত পরান গেলে। ১২. কি মোহিনী জান বঁধু কি মোহিনী জান।

অবলার প্রাণ নিতে নাহি তোমা হেনা। ১৩. ঘরের বাহিরে দণ্ডে শতবার তিলে তিলে আইসে যায়।

অভিযাত্রী = বিসিএস ও অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সহায়িকা

ব্রজবুলি ভাষা

জ্ঞানদাস

শ্রীমঙ্গল, মঙ্গল

কবি জ্ঞানদাস –

ঠাকুর বা মদনমঙ্গলা নামেও পরিচিত ছিলেন।

তিনি একজন মধ্যযুগীয় বাংলা কবি।

তিনি খোল শতকের পদাবলী

সাহিত্যের একজন সেরা কবি। তিনি নিত্যানন্দের জাহ্নবী দেবীর শিষ্য ছিলেন।

তিনি ব্রজবুলি ও বাংলায় লিখেছেন । পদ এ জ্ঞানদাস চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য ছিলেন, তাঁর কাব্যের নাম মাথুর ও

গোবিন্দদাসের অমর উক্তি

১. म নন্দন চন্দ চন্দন

গন্ধ নির্ম্মিত অঙ্গ।

২. কাঁচা অঙ্গের লাবণি

অবনী বহিয়া যায়। ৩. হাসিয়া হাসিয়া অঙ্গ দোলাইয়া

নাচিয়া নাচিয়া যায়। B. কপালে চন্দন ফোটার ছটা লাগিল হিয়ার মাঝে।

৫. যাহা যাহা নিকসয়ে তনু তনু জ্যোতি। তাঁহা তাঁহা বিজুরি চমকময় হোতি। ৬. মন্দির বাহির কঠিন কপাট।

চলইতে শঙ্কিল পক্ষিল বাট। ৭. কণ্টক গাড়ি কমল সম পদতল

মঞ্জীর চিরহি ঝাপি। ৮. দুই দোহা দরশনে উলসিত ভেল।

কূল অমিয়া সাগরে ডুবি গেল ।

লী শিক্ষা। এ তিনি রাধা কৃষ্ণের বয়সকে কিশোর, কিশোরী হিসেবে গুরুত্ব দেন।

বৈষ্ণব পদাবলির প্রথম সংকলন ‘পদ সমুদ্র’। এর সংকলক বাবা

আউল মনোহর দাস। এতে প্রায় ১৫ হাজার পদ আছে। বৈষ্ণব পদাবলির প্রথম মুসলমান কবি শেখ কবির।

জ্ঞানদাসের অমর উক্তি:

১. রূপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।

২. মনের মরম কথা তোমারে কহিয়ে এথা শুন শুন পরানের সই ।

৩. মুরলী ঘরে রহিবে কি ঘরে গোকুল যুবতীগণে।

৪. আবেশে সখীর অঙ্গে অঙ্গ হেলাইয়া বৃন্দাবনে প্রবেশিল শ্যাম জন্ম দিয়া।।

৫. সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু অনলে পুড়িয়া গেল।

৬. রাধা-ভূয়াঅনুগামে হাম নিমগম হইলাম। কৃষ্ণ-ভুয়া অনুগামে হাম গোলোক ছাড়িলাম।

চণ্ডীদাস সমস্যা

মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে তিনজন চণ্ডীদাসের আবির্ভাব ঘটেছিল । একজন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের বড়ু চণ্ডীদাস, দ্বিতীয়জন বৈষ্ণব পদাবলীর দ্বিজ চণ্ডীদাস আর তৃতীয়জন দীন চণ্ডীদাস। এই তিনজন কবির জন্মস্থান, কাল ও সাহিত্য কর্ম নিয়ে যে মতবিরাধে ও অস্পষ্টতা বাংলা সাহিত্যে চণ্ডীদাস সমস্যা বলে পরিচিত। প্রথম দুই চণ্ডীদাস চৈতন্য পূর্ববর্তী সময়ে জীবিত ছিলেন। ১৩৪১ সালে মণীন্দ্রমোহন বসু কর্তৃক দীন চণ্ডীদাসের পদাবলি প্রকাশিত হলে চণ্ডীদাস সমস্যা আরো তীব্রতর হয়। তবে অনেক দ্বিজ চণ্ডীদাস ও দীন চণ্ডীদাসকে একই ব্যক্তি মনে করেন।

গোবিন্দদাস

গোবিন্দদাস কবিরাজ (১৫৩৫-১৬১৩) হলেন বাংলা বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের

Govinda Dasa Kaviraj

একজন বিখ্যাত পদকর্তা। তিনি ষোড়শ শতকের কবি।

পারিবারিক পদবী সেন । –

তিনি চৈতন্য-উত্তর বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি।

তিনি শ্রীনিবাস আচার্যের শিষ্য ছিলেন।

ব্রজবুলি ভাষায় রচিত তাঁর কাব্য গীতগোবিন্দ।

তিনি প্রায় ৭০০ পদ (ব্রজবুলি + বাংলা) লিখেছেন। ইনি ব্রজবুলি ও বাংলা উভয় ভাষাতেই পদ রচনা করেছেন। তাকে ‘বিদ্যাপতির ভাবশিষ্য’ বলা হয়।

চণ্ডীদাস কয়জন তা নিয়ে সমালোচকদের মধ্যে মতভেদ আছে। ড. দীনেশ চন্দ্র সেন ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ গ্রন্থে একজন চণ্ডীদাসের কথা বলেছেন।

এক ড. সুকুমার সেন, মনীন্দ্রমোহন বসু, শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে চণ্ডীদাস দুইজন।

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চণ্ডীদাস ৩ জন

১. বড়ু চণ্ডীদাস ২. দ্বিজ চণ্ডীদাস ও ৩. দীন চণ্ডীদাস ।

ড. আহমদ শরীফের মতে চণ্ডীদাস ৩ জন

১. অনন্ত বড়ু চণ্ডীদাস ২. চণ্ডীদাস ৩. দীন চণ্ডীদাস

জে বৈষ্ণবধর্ম অনুযায়ী বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে গোবিন্দদাসের কৃতিত্ব দেখে জীব গোস্বামী তাকে ‘কবিরাজ’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

উপযুক্ত মতামত অনুসারে বলা যায় চণ্ডীদাস চার জন ১. অনন্ত বড়ু চণ্ডীদাস ২. চণ্ডীদাস ৩. দ্বিজ চণ্ডীদাস ৪. দীন চণ্ডীদাস

কি সেই থেকে তিনি হলেন গোবিন্দদাস কবিরাজ এবং বল্লভ দাস গোবিন্দদাস কে “দ্বিতীয় বিদ্যাপতি বলেছেন।

বাংলাসাহিত্য প্রশ্নোত্তর:-

১. প্রশ্ন :সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ পাওয়া গেছে কোন কবির?
উত্তর: কাহ্নপা
২. প্রশ্ন :বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন কোনটি?
উত্তর: দোহাকোষ
৩. প্রশ্ন :“তাম্বুল রাতুল হইল অধর পরশে।”– অর্থ-
উত্তর: ঠোঁটের পরশে পান লাল হল
৪. প্রশ্ন :‘হপ্তপয়কর’ কার রচনা?
উত্তর: সৈয়দ আলাওল
৫. প্রশ্ন :মঙ্গলকাব্যের কবি নন-
উত্তর: দাশু রায়
৬. প্রশ্ন :‘সমাচার দর্পন’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন-
উত্তর: জন ক্লার্ক মার্সম্যান
৭. প্রশ্ন :ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনী-
উত্তর: আত্মচরিত
৮. প্রশ্ন :রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আদিবসতি ছিল-
উত্তর: খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে
৯. প্রশ্ন :‘তেল নুন লাকড়ি’ কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
১০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক-
উত্তর: কৃষ্ণকুমারী
১১. প্রশ্ন : ‘কপালকুন্ডলা’ কোন প্রকৃতির রচনা?
উত্তর: রোমান্সমূলক উপন্যাস
১২. প্রশ্ন : কোনটি রবীন্দ্ররচনার অন্তর্গত নয়?
উত্তর: “অগ্নিগ্রাসী বিশ্বত্রাসি জাগুক আবার আর্তনাদ”।
১৩. প্রশ্ন : দ্রৌপদি হলো-
উত্তর: মহাভারতে পাঁচ ভাইয়ের একক স্ত্রী
১৪. প্রশ্ন : ‘মিলির হাতে স্টেনগান’ – গল্পটির লেখক-
উত্তর: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
১৫. প্রশ্ন : ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৬. প্রশ্ন : “প্রাণের বান্ধব রে বুড়ি হইলাম তোর কারণে।”- গানটির গীতিকার-
উত্তর: শেখ ওয়াহিদ
১৭. প্রশ্ন : ‘মাটির ময়না’ চলচ্চিত্রের নির্মাতা-
উত্তর: তারেক মাসুদ
১৮. প্রশ্ন : ‘হুলিয়া’ কবিতা কার রচনা?
উত্তর: নির্মলেন্দু গুণ
১৯. প্রশ্ন : কোন সাহিত্যিক আততায়ীর হাতে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: সোমেন চন্দ
২০. প্রশ্ন : কোন উপন্যাসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময়ের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে?
উত্তর: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘পূর্ব- পশ্চিম’
২১. প্রশ্ন : ‘চর্যাপদ’ আবিষ্কৃত হয়-
উত্তর: ১৯০৭ সালে
২২. প্রশ্ন : “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি।”–এ গানের প্রথম সুরকার-
উত্তর: আব্দুল লতিফ
২৩. প্রশ্ন : ‘ভানুসিংহ ঠাকুর’ কার ছদ্মনাম?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৪. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ বলতে বোঝায়-
উত্তর: ১২০১-১৩৫০
২৫. প্রশ্ন : মধ্যযুগের কবি নন-
উত্তর: জয়নন্দী
২৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের জনক হিসেবে কার নাম চিরস্মরণীয়?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
২৭. প্রশ্ন : ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তর: উইলিয়াম কেরি
২৮. প্রশ্ন : মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচনা নয়-
উত্তর: বেতাল পঞ্চবিংশতি
২৯. প্রশ্ন : কুলীন কুলসর্বস্ব নাটকটি লিখেছেন-
উত্তর: রামনারায়ণ তর্করত্ন
৩০. প্রশ্ন : ‘নীল দর্পণ’ নাটকটির বিষয়বস্তু কি?
উত্তর: নীলকরদের অত্যাচার
৩১. প্রশ্ন : ‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসটির লেখক-
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩২. প্রশ্ন : সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রবন্ধ গ্রন্থ-
উত্তর: পঞ্চতন্ত্র
৩৩. প্রশ্ন : ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন-
উত্তর: অক্ষয়কুমার দত্ত
৩৪. প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলনভিত্তিক নাটক-
উত্তর: কবর
৩৫. প্রশ্ন : কোন কাব্যটি পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত?
উত্তর: রাখালী
৩৬. প্রশ্ন : ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা’- কার কবিতা?
উত্তর: শামসুর রাহমান
৩৭. প্রশ্ন : ‘দেয়াল’ রচনাটি কার?
উত্তর: হুমায়ূন আহমেদ
৩৮. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস কোনটি?
উত্তর: হাঙর নদী গ্রেনেড
৩৯. প্রশ্ন : ১৯৮৫ সালে নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক কে পান?
উত্তর: সৈয়দ আলী আহসান
৪০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের পঠন- পাঠনের সুবিধার জন্য বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি যুগে ভাগ করা হয়েছে– বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ-
উত্তর: ৬৫০-১২০০
.
৪১. প্রশ্ন : ‘রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র’ গ্রন্থটির প্রণেতা-
উত্তর: রামরাম বসু
৪২. প্রশ্ন : ‘ইয়ং বেঙ্গল’ গোষ্ঠীয় মুখপাত্ররুপে কোন পত্রিকা প্রকাশিত হয়?
উত্তর: জ্ঞানান্বেষণ
৪৩. প্রশ্ন : হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম কি?
উত্তর: গ্রামবার্তা প্রকাশিকা
৪৪. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস-
উত্তর: কুহেলিকা
৪৫. প্রশ্ন : মাইকেল মধুসূদন দত্তের পত্র কাব্য-
উত্তর: বীরাঙ্গনা
৪৬. প্রশ্ন : ‘একখানি ছোট ক্ষেত আমি একেলা’ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কবিতার চরণ?
উত্তর: সোনার তরী
৪৭. প্রশ্ন : ‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তর: আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
৪৮. প্রশ্ন : কোনটি শওকত ওসমানের রচনা নয়?
উত্তর: ভেজাল
৪৯. প্রশ্ন : কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়?
উত্তর: বালুচর
৫০. প্রশ্ন : সবুজপত্র প্রকাশিত হয় কোন সালে?
উত্তর: ১৯১৪ সালে
৫১. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটক-
উত্তর: পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
৫২. প্রশ্ন : জসীম উদ্দীনের নাটক-
উত্তর: বেদের মেয়ে
৫৩. প্রশ্ন : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে কোন ধর্মপ্রচারক-এর প্রভাব অপরিসীম?
উত্তর: শ্রীচৈতন্যদেব
৫৪. প্রশ্ন : মুনীর চৌধুরীর অনুদিত নাটক-
উত্তর: মুখরা রমণী বশীকরণ
৫৫. প্রশ্ন : উপন্যাস নয়-
উত্তর: কবিতার কথা
৫৬. প্রশ্ন : ‘ বিষাদসিন্ধু’ একটি –
উত্তর: ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস
৫৭. প্রশ্ন : মধ্যযুগের শেষ কৰি ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৭৬০ সালে
৫৮. প্রশ্ন : ‘তোহফা’ কাব্যটি কে রচনা করেন?
উত্তর: আলাওল
৫৯. প্রশ্ন : এন্টনি-ফিরিঙ্গি কী জাতীয় সাহিত্যের রচয়িতা?
উত্তর: কবিগান
৬০. প্রশ্ন : ভ্রমণ সাহিত্য বিষয়ক গ্রন্থ নয়-
উত্তর: চার ইয়ারী কথা
.
৬১. প্রশ্ন : যে উপন্যাসে গ্রামীন
সমাজ জীবনের চিত্র প্রাধান্য লাভ
করেনি-
উত্তর: সীতারাম
৬২. প্রশ্ন : কোন চরিত্র দুটি
রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে বাইরে’
উপন্যাসের?
উত্তর: নিখিলেশ-বিমলা
৬৩. প্রশ্ন : বাংলা (দেশ ও ভাষা)
নামের উৎপত্তির বিষয়টি কোন
গ্রন্থে সর্বাধিক উল্লেখিত
হয়েছে?
উত্তর: আইন-ই-আকবরী
৬৪. প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন ছন্দে লেখা?
উত্তর: মাত্রাবৃত্ত
৬৫. প্রশ্ন : কবিওয়ালা ও শায়েরের
উদ্ভব ঘটে কখন?
উত্তর: আঠারো শতকের শেষার্ধে
ও ঊনিশ শতকের প্রথমার্ধে
৬৬. প্রশ্ন : কবি গানের প্রথম কবি কে?
উত্তর: গোঁজলা পুট (গুই)
৬৭. প্রশ্ন : ‘কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি
দীর্ঘ পথ?’ কার লেখা?
উত্তর: কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার
৬৮. প্রশ্ন : কোন গ্রন্থটি সুকান্ত
ভট্টাচার্য কর্তৃক রচিত?
উত্তর: হরতাল
৬৯. প্রশ্ন : বঙ্কিমচন্দ্রের
চট্টোপাধ্যায়ের ‘বিষবৃক্ষ’
উপন্যাসের চরিত্র কোনটি?
উত্তর: কুন্দনন্দিনী
৭০. প্রশ্ন : গীতাঞ্জলির ইংরেজী
অনুবাদ সম্পাদনা করেছেন–
উত্তর: ডবলিউ. বি. ইয়েটস
৭১. প্রশ্ন : ‘The Origin and Development of
Bengali Language’ গ্রন্থটি রচনা
করেছেন–
উত্তর: ড. সুনীতিকুমার
চট্টোপাধ্যায়
৭২. প্রশ্ন : সঠিক চরণ-
উত্তর: ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা
৭৩. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের অন্যতম
বিশিষ্ট পত্রিকা ‘কল্লোল’ কত
সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯২৩ সালে
৭৪. প্রশ্ন : ”বিশ শতকের মেয়ে”
উপন্যাসটির রচয়িতা –
উত্তর: নীলিমা ইব্রাহিম
৭৫. প্রশ্ন : সুকান্ত ভট্টাচার্যের
কাব্যগ্রন্থ-
উত্তর: গীতিগুচ্ছ
৭৬. প্রশ্ন : জীবনক্ষুধা উপন্যাসের
রচয়িতা-
উত্তর: আবুল মনসু্র আহমেদ
৭৭. প্রশ্ন : ”তারবাঈ” নাটকের
রচয়িতা-
উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
৭৮. প্রশ্ন : কবীন্দ্র পরমেশ্বর অনুদিত
গ্রন্থ-
উত্তর: মহাভারত
৭৯. প্রশ্ন : চন্দ্রনাথ উপন্যাসের
রচয়িতা –
উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৮০. প্রশ্ন : বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ
মহিলা কবি বলা হয় কাকে ?
উত্তর: সুফিয়া কামাল
.
৮১. প্রশ্ন : ’বিভা’ চরিত্রটি
রবীন্দ্রনাথের কোন উপন্যাসের?
উত্তর: বৌ ঠাকুরানীর হাট
৮২. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম
উপন্যাস-
উত্তর: রাইফেল রোটি আওরাত
৮৩. প্রশ্ন : সেলিম আল দীন মূলত
ছিলেন একজন-
উত্তর: নাট্যকার
৮৪. প্রশ্ন : সেলিনা হোসেনের প্রথম
উপন্যাস –
উত্তর: জলোচ্ছাস
৮৫. প্রশ্ন : মুনীর চৌধুরী রচিত প্রথম
নাটক –
উত্তর: রক্তাক্ত প্রান্তর
৮৬. প্রশ্ন : ’সত্য মিথ্যা’ ভাবানুবাদ
উপন্যাসের লেখক –
উত্তর: আবুুল মনসুর আহমদ
৮৭. প্রশ্ন : ’বাংলাদেশের
স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিলপত্র’ কয় খন্ড?
উত্তর: ১৫
৮৮. প্রশ্ন : ’দুর্গা’ চরিত্রটি কোন
উপন্যাসের ?
উত্তর: পথের পাঁচালী
৮৯. প্রশ্ন : জসিমউদ্দীন রচিত প্রথম
কাহিনী কোনটি ?
উত্তর: হলদে পরীর দেশ
৯০. প্রশ্ন : শরৎচন্দ্র রচিত কোন গল্পটি
‘কুন্তলীন পুরস্কার’ পায় ?
উত্তর: মন্দির
৯১. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
সাহিত্য জীবনের সূচনা ঘটে –
উত্তর: লেটোর দলে

৯২. প্রশ্ন : ‘ইন্দিরা’ গ্রন্থটির রচয়িতা

উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৩. প্রশ্ন : ’সাহেব বিবি গোলাম’
কার উপন্যাস?
উত্তর: বিমল মিত্র
৯৪. প্রশ্ন : ‘শূন্যপুরাণ’ রচনা করেছেন-
উত্তর: রামাই পণ্ডিত
৯৫. প্রশ্ন : ‘পালামৌ’
ভ্রমণকাহিনীটি কার রচনা?
উত্তর: সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৬. প্রশ্ন : ‘দিবারাত্রির কাব্য’ কার
লেখা উপন্যাস?
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৯৭. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গল্প-
উত্তর: পদ্মগোখরা
৯৮. প্রশ্ন : ‘আনোয়ারা’ গ্রন্থটি কার
রচনা?
উত্তর: মোহাম্মদ নজিবর রহমান
৯৯. প্রশ্ন : ‘বীরবল’ ছদ্মনামে কে
লিখতেন?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
১০০. প্রশ্ন : ‘তুমি অধম, তাই বলে আমি
উত্তম হব না কেন?’ এই প্রবাদটির
রচয়িতা-
উত্তর: বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
. ১০১. প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলন বিষয়ক
উপন্যাস-
উত্তর: আরেক ফাল্গুন
১০২. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধ নির্ভর রচনা-
উত্তর: একাত্তরের দিনগুলি
১০৩. প্রশ্ন : বাংলা গদ্যের জনক-
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১০৪. প্রশ্ন : ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের লেখক
কে?
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১০৫. প্রশ্ন : ‘বিদ্রোহী’ কবিতা কোন
কাব্যের অন্তর্গত?
উত্তর: অগ্নিবীণা
১০৬. প্রশ্ন : তাম্বুলখানা গ্রামে
জন্মেছিলেন কোন কবি?
উত্তর: জসীমউদ্দীন
১০৭. প্রশ্ন : ছিন্নপত্রে’র অধিকাংশ
পত্র কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা?
উত্তর: ইন্দিরা দেবী
১০৮. প্রশ্ন : মাইকেল মধুসূদন দত্তের
‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ কোন ধরনের
কাব্য?
উত্তর: পত্রকাব্য
১০৯. প্রশ্ন : আলাওলের ‘তোহফা’ কোন
ধরনের কাব্য?
উত্তর: নীতিকাব্য
১১০. প্রশ্ন : অশোক সৈয়দ কার ছদ্মনাম?
উত্তর: আবদুল মান্নান
১১১. প্রশ্ন : ‘পরাগলী মহাভারত’ খ্যাত
গ্রন্থের অনুবাদকের নাম-
উত্তর: কবীন্দ্র পরমেশ্বর
১১২. প্রশ্ন : ‘বটতলার উপন্যাস’ গ্রন্থের
লেখকের নাম-
উত্তর: রাজিয়া খান
১১৩. প্রশ্ন : সাহিত্যে অলঙ্কার
প্রধানত কত প্রকার?
উত্তর: ২
১১৪. প্রশ্ন : গাড়ি চলে না, চলে না,
নারে…… গানের গীতিকার কে?
উত্তর: শাহ আবদুল করিম
১১৫. প্রশ্ন : অধ্যাপক আহমদ শরীফের
মৃত্যুসন-
উত্তর: ১৯৯৯
১১৬. প্রশ্ন : বাংলা ভাষার আদি
নিদর্শন চর্যাপদ আবিস্কৃত হয়-
উত্তর: ১৯০৭ সালে
১১৭. প্রশ্ন : শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়ের
ছদ্মনাম-
উত্তর: অনিলাদেবী
১১৮. প্রশ্ন : ‘আধ্যাত্মিকা’উপ
ন্যাসের
লেখক-
উত্তর: প্যারীচাঁদ মিত্র
১১৯. প্রশ্ন : কোন কবি নিজেকে
বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন?
উত্তর: ভুসুকু পা
১২০. প্রশ্ন : ‘সকালে উঠিয়া আমি
মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন
ভাল হয়ে চলি’-এ চরণদ্বয়ের লেখক-
উত্তর: মদনমোহন তর্কালঙ্কার
.
১৬১. প্রশ্ন : শওকত ওসমান কোন
উপন্যাসের জন্য আদমজী পুরস্কার
লাভ করেন?
উত্তর: ক্রীতদাসের হাসি
১৬২. প্রশ্ন : ‘কন্যাকুমারী’ কোন ধরনের
রচনা?
উত্তর: উপন্যাস
১৬৩. প্রশ্ন : লৌকিক কাহিনীর প্রথম
রচয়িতা কে?
উত্তর: দৌলত কাজী
১৬৪. প্রশ্ন : সাপ্তাহিক ‘সুধাকর’ -এর
সম্পাদক কে?
উত্তর: শেখ আব্দুর রহিম
১৬৫. প্রশ্ন : মাসিক মোহাম্মদী কোন
সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯২৭
১৬৬. প্রশ্ন : কোন পত্রিকাটি ১৯২৩
সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: কল্লোল
১৬৭. প্রশ্ন : ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়
কোন পত্রিকাটি?
উত্তর: ক্রান্তি
১৬৮. প্রশ্ন : ‘শিশুরাজ্যে এই মেয়েটি
একটি ছোটখাট বর্গির উপদ্রব
বলিলেই হয়।’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
কোন গল্পের সংলাপ?
উত্তর: সমাপ্তি
১৬৯. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম
ইতিহাস গ্রন্থ-
উত্তর: বঙ্গভাষা ও সাহিত্য
১৭০. প্রশ্ন : কত খ্রিষ্ট্রাব্দে শরৎচন্দ্র
চট্টোপাধ্যায় কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জগত্তারিনী’
পদক লাভ করেন?
উত্তর: ১৯২৩
১৭১. প্রশ্ন : রাজা রামমোহন রচিত
বাংলা ব্যাকরণের নাম-
উত্তর: গৌড়িয়া ব্যাকরণ
১৭২. প্রশ্ন : বাংলা মৌলিক
নাটকের যাত্রা শুরু হয় কোন
নাট্যকারের হাতে?
উত্তর: রামনারায়ণ তর্করত্ন
১৭৩. প্রশ্ন : ‘পাখি সব করে রব রাতি
পোহাইল’ পঙক্তির রচয়িতা-
উত্তর: মদনমোহন তর্কালংকার
১৭৪. প্রশ্ন : ‘জীবনে জ্যাঠামি ও
সাহিত্যে ন্যাকামি’ সহ্য করতে
পারতেন না-
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
১৭৫. প্রশ্ন : Balled কি?
উত্তর: গীতিকা
১৭৬. প্রশ্ন : ‘শাহনামা’ মৌলিক
গ্রন্থটি কার?
উত্তর: ফেরদৌসী
১৭৭. প্রশ্ন : ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস
গ্রন্থের নাম–
উত্তর: বাংলা সাহিত্যের কথা
১৭৮. প্রশ্ন : ‘রুপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে
মন ভোর’ কার রচনা?
উত্তর: জ্ঞানদাস
১৭৯. প্রশ্ন : ‘সাজাহান’ নাটকের প্রথম
রচয়িতা-
উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
১৮০. প্রশ্ন : ‘নেমেসিস’ নাটকে নূরুল
মোমেন কোন বিষয়কে তুলে
ধরেছেন?
উত্তর: ঊনপঞ্চাশের মন্বন্তর
.
১৮১. প্রশ্ন : ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন
রাজসভার কবি?
উত্তর: কৃষ্ণনগর রাজসভা
১৮২. প্রশ্ন : ‘মহুয়া’ পালাটির
রচয়িতা–
উত্তর: দ্বিজ কানাই
১৮৩. প্রশ্ন : ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে
বাংলা বিভাগ খোলা হয়–
উত্তর: ১৮০১ সালে
১৮৪. প্রশ্ন : দীনবন্ধু মিত্রের রচনা-
উত্তর: কমলে কামিনী
১৮৫. প্রশ্ন : কোন গ্রন্থটি মহাকাব্য?
উত্তর: বৃত্রসংহার
১৮৬. প্রশ্ন : ‘বত্রিশ সিংহাসন’ কার
রচনা?
উত্তর: মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
১৮৭. প্রশ্ন : ‘ঠকচাচা’ চরিত্রটি কোন
উপন্যাসে?
উত্তর: আলালের ঘরের দুলাল
১৮৮. প্রশ্ন : ‘উদাসীন পথিকের মনের
কথা’ কোন জাতীয় রচনা?
উত্তর: আত্মজৈবনিক উপন্যাস
১৮৯. প্রশ্ন : ‘তাজকেরাতুল আওলিয়া’
অবলম্বনে ‘তাপসমালা’কে রচনা
করেন?
উত্তর: গিরিশচন্দ্র সেন
১৯০. প্রশ্ন : কোন নাটকটি সেলিম আল
দীনের?
উত্তর: মুনতাসীর ফ্যান্টাসী
১৯১. প্রশ্ন : ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটি নজরুল
ইসলামের কোন কাব্যের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর: সিন্ধু হিন্দোল
১৯২. প্রশ্ন : ‘নেমেসিস’ কোন জাতীয়
রচনা?
উত্তর: নাটক
১৯৩. প্রশ্ন : ‘তোমার সৃষ্টির পথে
রেখেছ আকীর্ণ করি’–
রবীন্দ্রনাথের কোন কাব্যের
কবিতা?
উত্তর: শেষলেখা
১৯৪. প্রশ্ন : ‘জয়গুন’ কোন উপন্যাসের
চরিত্র?
উত্তর: সূর্য-দীঘল বাড়ী
১৯৫. প্রশ্ন : ‘বনফুল’ কার ছদ্মনাম?
উত্তর: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
১৯৬. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
একটি উপন্যাস-
উত্তর: মৃত্যুক্ষুধা
১৯৭. প্রশ্ন : ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের
পদাবলী’- এর রচয়িতা-
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৯৮. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম যে
কবিতা রচনার জন্য কারাবরণ করেন-
উত্তর: আনন্দময়ীর আগমনে
১৯৯. প্রশ্ন : ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’
চলচ্চিত্রের পরিচালক-
উত্তর: শেখ নিয়ামত শাকের
২০০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম
ইতিহাস গ্রন্থ কে রচনা করেন?
উত্তর: দীনেশচন্দ্র সেন
.
২০১. প্রশ্ন : ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকার প্রথম
সম্পাদক ছিলেন-
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২০২. প্রশ্ন : কোন কবিতা রচনার জন্য
কাজী নজরুল ইসলাম কারাবন্দী হন?
উত্তর: আনন্দময়ীর আগমনে
২০৩. প্রশ্ন : ‘মৃন্ময়ী’ রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের কোন ছোট গল্পের
নায়িকা?
উত্তর: সমাপ্তি
২০৪. প্রশ্ন : ‘উত্তম পুরুষ’ উপন্যাসের
রচয়িতা-
উত্তর: রশীদ করিম
২০৫. প্রশ্ন : ‘কাশবনের কন্যা’ কোন
জাতীয় রচনা?
উত্তর: উপন্যাস
২০৬. প্রশ্ন : কোনটি মুহম্মদ এনামুল হকের
রচনা?
উত্তর: মনীষা মঞ্জুষা
২০৭. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে সনেট
রচনার প্রবর্তক কে?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২০৮. প্রশ্ন : জসীমউদ্দিনের ‘কবর’
কবিতা কোন পত্রিকায় প্রথম
প্রকাশিত হয়?
উত্তর: কল্লোল
২০৯. প্রশ্ন : ‘সন্ধ্যারাগে
ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি
বাঁকা’ রবীন্দ্রনাথের কোন
কাব্যের কবিতা?
উত্তর: বলাকা
২১০. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন
গ্রন্থটি উপন্যাস?
উত্তর: শেষের কবিতা
২১১. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
নামের সাথে জড়িত ‘ধুমকেতু’ কোন
ধরনের প্রকাশনা?
উত্তর: পত্রিকা
২১২. প্রশ্ন : জসীমউদ্দিনের প্রথম
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: রাখালী
২১৩. প্রশ্ন : ‘রাইফেল রোটি আওরাত’
উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর: আনোয়ার পাশা
২১৪. প্রশ্ন : ‘মা যে জননী কান্দে’
কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: কাব্য
২১৫. প্রশ্ন : ‘বহিপীর’ কি ধরনের রচনা?
উত্তর: নাটক
২১৬. প্রশ্ন : শরৎচন্দ্রের কোন
উপন্যাসটি সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত
হয়েছিল?
উত্তর: পথের দাবী
২১৭. প্রশ্ন : কোন গ্রন্থটির রচয়িতা এস
ওয়াজেদ আলী?
উত্তর: ভবিষ্যতের বাঙালি
২১৮. প্রশ্ন : ‘ভাষা মানুষের মুখ থেকে
কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে
গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে’,
বলেছেন-
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
২১৯. প্রশ্ন : চাঁদ সওদাগর বাংলা
কোন কাব্যধারার চরিত্র?
উত্তর: মনসামঙ্গল
২২০. প্রশ্ন : ‘ইউসুফ-জোলেখা’
প্রণয়কাব্য অনুবাদ করেছেন-
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর
.
২২১. প্রশ্ন : কখনো উপন্যাস
লেখেননি-
উত্তর: সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
২২২. প্রশ্ন : ‘দুধেভাতে উৎপাত’
গল্পগ্রন্থের রচয়িতা–
উত্তর: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২২৩. প্রশ্ন : রোহিণী-বিনোদিনী-
কিরণময়ী কোন গ্রন্থগুচ্ছের চরিত্র?
উত্তর: কৃষ্ণকান্তের উইল -চোখের
বালি-চরিত্রহীন
২২৪. প্রশ্ন : ‘আমার সন্তান যেন থাকে
দুধেভাতে’- এই প্রার্থনাটি
করেছে–
উত্তর: ঈশ্বরী পাটনী
২২৫. প্রশ্ন : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের
‘ভ্রান্তিবিলাস’ কোন নাটকের গদ্য
অনুবাদ?
উত্তর: কমেডি অব এররস
২২৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
ইতিহাস বিষয়ক প্রথম উল্লেখযোগ্য
গ্রন্থ কার রচনা?
উত্তর: দীনেশচন্দ্র সেনগুপ্ত
২২৭. প্রশ্ন : ‘পদাবলী’র প্রথম কবি কে?
উত্তর: চণ্ডীদাস
২২৮. প্রশ্ন : দোভাষী পুঁথি বলতে কি
বোঝায়?
উত্তর: কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার
করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি
২২৯. প্রশ্ন : ‘সঞ্চয়িতা’ কোন কবির
কাব্য সংকলন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৩০. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের কোন
গ্রন্থটি নাটক?
উত্তর: রক্তকরবী
২৩১. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের
প্রথম প্রকাশিত লেখা-
উত্তর: বাউণ্ডেলের আত্নকাহিনী
২৩২. প্রশ্ন : সওগাত পত্রিকার সম্পাদক
কে ছিলেন?
উত্তর: মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন
২৩৩. প্রশ্ন : ‘সাত সাগরের মাঝি’
কাব্য গ্রন্থটির কবি কে?
উত্তর: ফররুখ আহমদ
২৩৪. প্রশ্ন : ‘পথের দাবি’ উপন্যাসের
রচয়িতা কে?
উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৩৫. প্রশ্ন : পদ বা পদাবলী বলতে কি
বুঝায়?
উত্তর: পদ্যাকারে রচিত
দেবস্তুতিমূলক রচনা
২৩৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
ইতিবৃত্ত (আধুনিক) কারা রচনা
করেন?
উত্তর: মুহম্মদ আব্দুল হাই ও সৈয়দ
আলী আহসান
২৩৭. প্রশ্ন : ‘পথের দাবী’ কি ধরনের
রচনা?
উত্তর: উপন্যাস
২৩৮. প্রশ্ন : কোনটি হযরত মুহম্মদ (স) -এর
জীবনী গ্রন্থ?
উত্তর: মরু ভাস্কর
২৩৯. প্রশ্ন : পদাবলী লিখেছেন –
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৪০. প্রশ্ন : ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’ কার
রচনা?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
. ২৪১. প্রশ্ন : ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’
কার রচনা?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২৪২. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: বিষের বাঁশী
২৪৩. প্রশ্ন : ‘কবর’ নাটক কার রচনা?
উত্তর: মুনীর চৌধুরী
২৪৪. প্রশ্ন : ‘ব্রজবুলি’ বলতে কি
বোঝায়?
উত্তর: একরকম কৃত্রিম কবিভাষা
২৪৫. প্রশ্ন : ‘সবার উপরে মানুষ সত্য,
তাহার উপরে নাই’–কে বলেছেন?
উত্তর: চণ্ডীদাস
২৪৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের রচনা-
উত্তর: চতুরঙ্গ
২৪৭. প্রশ্ন : ‘কয়েকটি কবিতা’ এটি
কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৪৮. প্রশ্ন : দ্বিজেন্দ্রলাল রচিত
নাটক–
উত্তর: সাজাহান -(‘সাজাহান’
নাটকের প্রথম রচয়িতা –
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়)
২৪৯. প্রশ্ন : ‘আবোল-তাবোল’ কার
লেখা?
উত্তর: সুকুমার রায়
২৫০. প্রশ্ন : ‘লালসালু’ উপন্যাসটির
লেখক-
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২৫১. প্রশ্ন : ‘বিষাদ -সিন্ধু’ কার রচনা?
উত্তর: মীর মশাররফ হোসেন
২৫২. প্রশ্ন : ‘শেষ লেখা’ কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৫৩. প্রশ্ন : নজরুল ইসলামের প্রথম
প্রকাশিত গ্রন্থ-
উত্তর: অগ্নিবীণা
২৫৪. প্রশ্ন : কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্
তিক
উপন্যাস?
উত্তর: আগুনের পরশমণি
২৫৫. প্রশ্ন : কোনটি শামসুর
রাহমানের রচনা?
উত্তর: নিরালোকে দিব্যরথ
২৫৬. প্রশ্ন : ‘সংশপ্তক’ কার রচনা?
উত্তর: শহীদুল্লাহ কায়সার
২৫৭. প্রশ্ন : ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ প্রথম
সংকলনের সম্পাদক কে?
উত্তর: হাসান হাফিজুর রহমান
২৫৮. প্রশ্ন : ‘নদী ও নারী’ কার রচনা?
উত্তর: হুমায়ুন কবির
২৫৯. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: রাঙাজবা
২৬০. প্রশ্ন : ‘আত্নঘাতী বাঙালি’
কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: নীরদচন্দ্র চৌধুরী
.
১২১. প্রশ্ন : ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ কী
জাতীয় রচনার সংকলন?
উত্তর: রূপকথা
১২২. প্রশ্ন : ‘কাঁঠালপাড়া’য় জন্মগ্রহণ
করেন-
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১২৩. প্রশ্ন : মীর মশাররফ হোসেনের
জন্ম-মৃত্যু সাল-
উত্তর: ১৮৪৭-১৯১১
১২৪. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের ‘সোনার
তরী’ কবিতা কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর: মাএাবৃত্ত
১২৫. প্রশ্ন : ‘পাহাড়তলী’ গ্রামে
জন্মগ্রহণ করেন-
উত্তর: উপরের কোনটি সঠিক নয়
১২৬. প্রশ্ন : ‘পূর্বাশা’ পএিকার সম্পাদক
ছিলেন-
উত্তর: সঞ্জয় ভট্টাচার্য
১২৭. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
আদি কবি-
উত্তর: লুইপা
১২৮. প্রশ্ন : ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ
কাব্যগ্রন্থের নাম-
উত্তর: সাত সাগরের মাঝি
১২৯. প্রশ্ন : প্রাচীনতম বাঙ্গালী
মুসলমান কবি কে?
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর
১৩০. প্রশ্ন : ‘চাচা কাহিনী’র’ লেখক
কে?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী
১৩১. প্রশ্ন : মুসলমান নারী জাগরণের
কবি–
উত্তর: বেগম রোকেয়া
১৩২. প্রশ্ন : বাংলা কথ্য ভাষার আদি
গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
১৩৩. প্রশ্ন : কবি আলাওলের জন্মস্থান-
উত্তর: চট্টগ্রামের জোবরা
১৩৪. প্রশ্ন : ‘অনল- প্রবাহ’ রচনা করেন–
উত্তর: সৈয়দ ইসমাইল হোসেন
সিরাজি
১৩৫. প্রশ্ন : ‘অগ্নিবীণা’ কাব্যের
প্রথম কবিতা-
উত্তর: প্রলয়োল্লাস
১৩৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে
কথ্যরীতির প্রচলনে কোন পত্রিকার
অবদান বেশি?
উত্তর: সবুজপত্র
১৩৭. প্রশ্ন : ‘একাত্তরের চিঠি’– কোন
জাতীয় রচনা?
উত্তর: মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র
সংকলন
১৩৮. প্রশ্ন : বাংলা একাডেমি কোন
বছর প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৯৫৫ খ্রি.
১৩৯. প্রশ্ন : সনেট কবিতার প্রবর্তক কে?
উত্তর: মাইকেল মধুসূধন দত্ত
১৪০. প্রশ্ন : ‘আবদুল্লাহ’ উপন্যাসের
রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী ইমদাদুল হক
.
২৪১. প্রশ্ন : ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’
কার রচনা?
উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২৪২. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: বিষের বাঁশী
২৪৩. প্রশ্ন : ‘কবর’ নাটক কার রচনা?
উত্তর: মুনীর চৌধুরী
২৪৪. প্রশ্ন : ‘ব্রজবুলি’ বলতে কি
বোঝায়?
উত্তর: একরকম কৃত্রিম কবিভাষা
২৪৫. প্রশ্ন : ‘সবার উপরে মানুষ সত্য,
তাহার উপরে নাই’–কে বলেছেন?
উত্তর: চণ্ডীদাস
২৪৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের রচনা-
উত্তর: চতুরঙ্গ
২৪৭. প্রশ্ন : ‘কয়েকটি কবিতা’ এটি
কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৪৮. প্রশ্ন : দ্বিজেন্দ্রলাল রচিত
নাটক–
উত্তর: সাজাহান -(‘সাজাহান’
নাটকের প্রথম রচয়িতা –
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়)
২৪৯. প্রশ্ন : ‘আবোল-তাবোল’ কার
লেখা?
উত্তর: সুকুমার রায়
২৫০. প্রশ্ন : ‘লালসালু’ উপন্যাসটির
লেখক-
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২৫১. প্রশ্ন : ‘বিষাদ -সিন্ধু’ কার রচনা?
উত্তর: মীর মশাররফ হোসেন
২৫২. প্রশ্ন : ‘শেষ লেখা’ কি?
উত্তর: একটি কাব্যগ্রন্থ
২৫৩. প্রশ্ন : নজরুল ইসলামের প্রথম
প্রকাশিত গ্রন্থ-
উত্তর: অগ্নিবীণা
২৫৪. প্রশ্ন : কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্
তিক
উপন্যাস?
উত্তর: আগুনের পরশমণি
২৫৫. প্রশ্ন : কোনটি শামসুর
রাহমানের রচনা?
উত্তর: নিরালোকে দিব্যরথ
২৫৬. প্রশ্ন : ‘সংশপ্তক’ কার রচনা?
উত্তর: শহীদুল্লাহ কায়সার
২৫৭. প্রশ্ন : ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ প্রথম
সংকলনের সম্পাদক কে?
উত্তর: হাসান হাফিজুর রহমান
২৫৮. প্রশ্ন : ‘নদী ও নারী’ কার রচনা?
উত্তর: হুমায়ুন কবির
২৫৯. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
গ্রন্থ-
উত্তর: রাঙাজবা
২৬০. প্রশ্ন : ‘আত্নঘাতী বাঙালি’
কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তর: নীরদচন্দ্র চৌধুরী
.
২৬১. প্রশ্ন : ‘সংস্কৃতির ভাঙা সেতু’
গ্রন্থ রচনা করেছেন-
উত্তর: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৬২. প্রশ্ন : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের
কাহিনী কয় খণ্ডে বিভক্ত?
উত্তর: ৩
২৬৩. প্রশ্ন : বিপ্রদাস পিপিলাই রচিত
কাব্য –
উত্তর: মনসা বিজয়
২৬৪. প্রশ্ন : চর্যাপদের কোন পদটি
খণ্ডিত আকারে পাওয়া যায়?
উত্তর: ২৩ নং পদ
২৬৫. প্রশ্ন : নিচের কোনটি সহোদর
ভাষাগোষ্ঠী?
উত্তর: বাংলা ও অসমিয়া
২৬৬. প্রশ্ন : কোন সাহিত্যকর্মে
সান্ধ্যভাষার প্রয়োগ আছে?
উত্তর: চর্যাপদ
২৬৭. প্রশ্ন : কেরী সাহেবের মুনশী
বলা হয়-
উত্তর: রাম রাম বসুকে
২৬৮. প্রশ্ন : আলাওলের ‘তোহফা’ কোন
ধরনে কাব্য?
উত্তর: নীতিবাক্য
২৬৯. প্রশ্ন : ঢাকা থেকে প্রকাশিত
প্রথম গ্রন্থের নাম কি?
উত্তর: নীলদর্পণ
২৭০. প্রশ্ন : কোনটি আধুনিক যুগের
কাব্য?
উত্তর: সারদা মঙ্গল
২৭১. প্রশ্ন : উত্তরাধিকার’ কাব্যের
রচয়িতা কে?
উত্তর: শহীদ কাদরী
২৭২. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের ছিন্নপত্রে
মোট কতটি কাব্য রয়েছে?
উত্তর: ১৫১
২৭৩. প্রশ্ন : মীর মশাররফ হোসেনের
আত্মজীবনীমূলক রচনা-
উত্তর: গাজী মিয়াঁর বস্তানী
২৭৪. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে প্রথম
মুসলিম নাট্যকার রচিত নাট্যগ্রন্থ
কোনটি?
উত্তর: বসন্ত কুমারী
২৭৫. প্রশ্ন : কোনটি রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের অসমাপ্ত উপন্যাস?
উত্তর: করুণা
২৭৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
চৈনিক নাম –
উত্তর: চু তেন তান
২৭৭. প্রশ্ন : ‘’সুশিক্ষিত লোক মাত্রই
স্বশিক্ষিত’’ – উক্তিটি কার?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরি
২৭৮. প্রশ্ন : শ্রীকান্ত কত খণ্ডের
উপন্যাস?
উত্তর: ৪
২৭৯. প্রশ্ন : বেগম রোকেয়া দিবস
কোন তারিখে পালিত হয়?
উত্তর: ৯ ডিসেম্বর
২৮০. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামকে
নিয়ে কোন দেশে চলচ্চিত্র
নির্মান করা হয়?
উত্তর: কানাডা
.
২৮১. প্রশ্ন : জসীম উদ্দীনের ‘আসমানী’
চরিত্রটির বাড়ি কোথায়?
উত্তর: ফরিদপুর
২৮২. প্রশ্ন : বাংলা ভাষার প্রথম
কবিতা সংকলন–
উত্তর: চর্যাপদ
২৮৩. প্রশ্ন : বাংলা কথ্য ভাষার আদি
গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
২৮৪. প্রশ্ন : চর্যার ধর্ম নিয়ে প্রথম
আলোচনা করেন–
উত্তর: ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
২৮৫. প্রশ্ন : ‘উদাসীন পথিকের মনের
কথা’ — কোন জাতীয় রচনা?
উত্তর: আত্মজৈবনিক উপন্যাস
২৮৬. প্রশ্ন : চর্যা শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: আচরণ
২৮৭. প্রশ্ন : ড. সুনীতিকুমার
চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের
ইতিহাস কে কয়টি যুগে ভাগ
করেছেন?
উত্তর: পাঁচটি
২৮৮. প্রশ্ন : ‘আপনা মাংসে হরিণা
বৈরী’- লাইনটি কোন সাহিত্যের
অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর: চর্যাপদ
২৮৯. প্রশ্ন : চর্যাপদের কবিদের মধ্যে
সবচেয়ে বেশি পদ কে রচনা করেন?
উত্তর: কাহ্নপা
২৯০. প্রশ্ন : বিষাদ সিন্ধু’ কোন যুগের
গ্রন্থ?
উত্তর: আধুনিক যুগের
২৯১. প্রশ্ন : পদ্মা মেঘনা যমুনা’ নামক
বৃহৎ উপন্যাসটি কোন ঔপন্যাসিক
রচনা করেছেন?
উত্তর: আবু জাফর শামসুদ্দীন
২৯২. প্রশ্ন : নিচের কোনটি উপন্যাস
নয়?
উত্তর: পথ জানা নাই
২৯৩. প্রশ্ন : বেগম সুফিয়া কামাল
কোন ধরনের কবি?
উত্তর: গীতিকবি
২৯৪. প্রশ্ন : ‘’বই কিনে কেউ কখনো
দেউলিয়া হয় না’’ এই উক্তিটি কার?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী
২৯৫. প্রশ্ন : গ্রীক ট্রাজেডি
‘ইডিপাস’ বাংলায় অনুবাদ করেন
কে?
উত্তর: সৈয়দ আলী আহসান
২৯৬. প্রশ্ন : জীবনান্দ দাসের
কবিতাকে ‘’চিত্ররূপময় কবিতা’’
বলেছেন কে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৯৭. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম
প্রকাশিত প্রথম লেখা কোনটি?
উত্তর: বাউন্ডুলের আত্মকাহিনী
২৯৮. প্রশ্ন : ‘’রামের সুমতি’’ কার
লেখা?
উত্তর: অনীলা দেবী
২৯৯. প্রশ্ন : সম্প্রতি বাংলা
সাহিত্যের কোন কবি স্বাধীনতা
পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর: নির্মলেন্দু গুণ
৩০০. প্রশ্ন : কোনটি সুনীল
গঙ্গোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস নয়?
উত্তর: কালবেলা
.
৩০১. প্রশ্ন : “আত্মজা ও একটি করবী
গাছ” উপন্যাসের লেখক কে?
উত্তর: হাসান আজিজুল হক
৩০২. প্রশ্ন : চর্যাপদ আবিস্কৃত হয়–
উত্তর: নেপালের রাজ-দরবার
থেকে
৩০৩. প্রশ্ন : অশুদ্ধ বাংলা ও সংস্কৃত
ভাষার মিশ্রণে রচিত একটি গ্রন্থ–
উত্তর: সেক শুভোদয়া
৩০৪. প্রশ্ন : চর্যাপদ কতটি পদের
সংকলন?
উত্তর: সাড়ে ছেচল্লিশ
৩০৫. প্রশ্ন : চর্যাপদে মোট কতটি পদ
পাওয়া গেছে?
উত্তর: সাড়ে ছেচল্লিশটি
৩০৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের
মধ্যযুগ সময়কে বলা হয়?
উত্তর: ১২০১-১৮০০
৩০৭. প্রশ্ন : চর্যাপদে কতটি
প্রবাদবাক্য পাওয়া যায়?
উত্তর: ৬টি
৩০৮. প্রশ্ন : কাজী ইমদাদুল হকের
আব্দুলাহ উপন্যাসের উপজীব্য কি?
উত্তর: তৎকালীন মুসলিম মধ্যবিত্ত
সমাজের চিত্র
৩০৯. প্রশ্ন : নিচের কোন লেখক ইয়ং
বেঙ্গলের ভাবাদর্শের নয়?
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৩১০. প্রশ্ন : বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ
প্রতিষ্ঠিত হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
উত্তর: ১৮৯৩
৩১১. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
নৃত্যনাট্য কোনটি?
উত্তর: সবগুলো
৩১২. প্রশ্ন : কোন বইটি রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর রচিত নয়?
উত্তর: দোলনচাঁপা
৩১৩. প্রশ্ন : কবি ঈশ্বরগুপ্ত কোন
পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
উত্তর: সংবাদ প্রভাকর
৩১৪. প্রশ্ন : ব্রাহ্মসমাজ কে প্রতিষ্ঠা
করেন?
উত্তর: রামমোহন রায়
৩১৫. প্রশ্ন : রামমোহন রায়ের ছদ্ম নাম
কোনটি –
উত্তর: শিবপ্রসাদ রায়
৩১৬. প্রশ্ন : ‘ষোড়শী’ শরৎচন্দ্রের কোন
জাতীয় রচনা?
উত্তর: নাটক
৩১৭. প্রশ্ন : কোনটি সেলিম আল দীন
রচিত নাটক?
উত্তর: বন পাংশুল
৩১৮. প্রশ্ন : বিবিসি জরিপে
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালির
তালিকায় কাজী নজরুলের অবস্থান
কত?
উত্তর: ৩য়
৩১৯. প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম রচিত
‘’রাজবন্দীর জবানবন্দী’’ একটি –
উত্তর: প্রবন্ধ
৩২০. প্রশ্ন : জীবনান্দ দাশ তার
‘’বনলতা সেন’’ কবিতাটি কোন
ইংরেজ কবির কবিতার প্রেরণা
থেকে রচনা করেন?
উত্তর: এডগার এলেন পো
.
৩২১. প্রশ্ন : মুনীর চৌধুরির মীর মানস
কোন জাতীয় গ্রন্থ?
উত্তর: প্রবন্ধ
৩২২. প্রশ্ন : ‘Origin and Development of
Bengali Language’ গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর: ড. সুনীতিকুমার
চট্টোপাধ্যায়
৩২৩. প্রশ্ন : মধ্যযুগকে কয়টি
উপবিভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: তিনটি
৩২৪. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম
জীবনীকাব্য কাকে অবলম্বন করে
লেখা হয়?
উত্তর: শ্রীচৈতন্যদেব
৩২৫. প্রশ্ন : কোন পন্ডিত চর্যাপদের
পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা
করেন?
উত্তর: মুনিদত্ত
৩২৬. প্রশ্ন : রবীন্দ্র যুগ কোন সময়কে
বলা হয়?
উত্তর: ১৯০১ – ১৯৪০
৩২৭. প্রশ্ন : বাংলা লিপির উৎপত্তি
কোন লিপি থাকে?
উত্তর: ব্রাহ্মী লিপি
৩২৮. প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষাকে
পণ্ডিতগণ কোন ধরনের ভাষা
বলেছে?
উত্তর: সন্ধ্যা ভাষা
৩২৯. প্রশ্ন : স্বাধীনতাত্তোর
বাংলাদেশের প্রধান নাট্যকার-
উত্তর: সেলিম আল দীন
৩৩০. প্রশ্ন : ‘’গালিভারের সফরনামা’’
গল্পগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: আবুল মনসুর আহমদ
৩৩১. প্রশ্ন : ‘’পায়ের আওয়াজ পাওয়া
যায়’’ নাটকের প্রেক্ষাপট-
উত্তর: মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি
৩৩২. প্রশ্ন : বাংলাদেশের বর্তমান
সাহিত্যাঙ্গনে সব্যসাচী লেখক
কাকে বলা হয়?
উত্তর: সৈয়দ শামসুল হক
৩৩৩. প্রশ্ন : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের
পারিবারিক পদবী কোনটি?
উত্তর: বন্দ্যোপাধ্যায়
৩৩৪. প্রশ্ন : ‘বৃথা ত্রাসে প্রলয়ের
সিন্ধু ও দেয়া-ভার, ঐ হল পুণ্যের
যাত্রীরা খেয়া পার।’ -এই
উদ্ধৃতাংশটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
৩৩৫. প্রশ্ন : কোনটি কাজী নজরুলের
গানের বই?
উত্তর: চন্দ্রবিন্দু
৩৩৬. প্রশ্ন : ‘’গ্রহণ করেছ যত, ঋণী তত
করেছ আমায়।’’ উদ্ধৃত বাক্যটি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘শেষের
কবিতা’ উপন্যাসের কোন চরিত্রের
বক্তব্য?
উত্তর: অমিত রায়
৩৩৭. প্রশ্ন : আহসান হাবীবের সর্বশেষ
গ্রন্থ-
উত্তর: বিদীর্ণ দর্পণে মুখ
৩৩৮. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে
‘ক্লাসিক কবি’ কার উপাধি?
উত্তর: সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
৩৩৯. প্রশ্ন : কোন বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে শান্তি
নিকেতনে গিয়ে ডি লিট উপাধি
প্রদান করে?
উত্তর: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যলয়
৩৪০. প্রশ্ন : কোনটি আখতারুজ্জামান
ইলিয়াসের রচনা নয়?
উত্তর: গাভী বৃত্তান্ত
. ৩৪১. প্রশ্ন : ‘’হেমলকের পেয়ালা’’
কার রচনা?
উত্তর: আল মাহমুদ
৩৪২. প্রশ্ন : কার কাব্য অবলম্বনে
আলাওল পদ্মাবতী কাব্য রচনা করেন?
উত্তর: মালিক মুহম্মদ জায়সী
৩৪৩. প্রশ্ন : মর্সিয়া সাহিত্যের আদি
কবি কে?
উত্তর: শেখ ফয়জুল্লাহ
৩৪৪. প্রশ্ন : বৈষ্ণব পদকর্তা ‘চণ্ডীদাস’
কত জন?
উত্তর: ৩ জন
৩৪৫. প্রশ্ন : কোন কবি হোসনে শাহরে
পৃষ্ঠপেঅষকতায় কাব্য রচনা করেন?
উত্তর: মালাধর বসু
৩৪৬. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে
অন্ধকার যুগ-
উত্তর: সেন শাসনামল
৩৪৭. প্রশ্ন : প্রাপ্ত চর্যাপদের পদকর্তা
কয়জন?
উত্তর: ২৩
৩৪৮. প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষায় কোন
অঞ্চলের ভাষার নমুনা পরিলক্ষিত
হয়?
উত্তর: পশ্চিম বাংলার প্রাচীন
কথ্য ভাষা
৩৪৯. প্রশ্ন : আধ্যাত্মিকা’ উপন্যাসের
লেখক কে?
উত্তর: প্যারিচাঁদ মিত্র
৩৫০. প্রশ্ন : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তার
কোন গ্রন্থটি ছদ্মনামে লেখেন?
উত্তর: ব্রজবিলাস
৩৫১. প্রশ্ন : এনেছিলে সাথে করে
মৃত্যুহীন প্রাণ, মরণে তাই তুমি করে
গেলে দান।’ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর কাকে উদ্দেশ্য করে কথাগুলো
লিখেছিলেন?
উত্তর: চিত্তরঞ্জন দাস
৩৫২. প্রশ্ন : “ধনধান্য পুষ্পে ভরা”
দেশাত্মবোধক গানটির রচয়িতা
কে?
উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
৩৫৩. প্রশ্ন : ‘এ ধরার মাখে তুলিয়া
নিনাদ চাহিনা করিত বাদ
প্রতিবাদ।’ কোন কবির উক্তি?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
৩৫৪. প্রশ্ন : ‘কালের কলস’ গ্রন্থটির
রচয়িতা কে?
উত্তর: আল মাহমুদ
৩৫৫. প্রশ্ন : নরকের লাল গোলাপ’
গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উত্তর: আলাউদ্দিন আল আজাদ
৩৫৬. প্রশ্ন : ‘ফণিমনসা’ কাব্যের
রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
৩৫৭. প্রশ্ন : ‘বেদের মেয়ে’
গীতিনাট্য কে লিখেছেন?
উত্তর: জসীমউদ্দীন
৩৫৮. প্রশ্ন : ‘নীলদর্পণ’ নাটকের প্রথম
ইংরেজি অনুবাদক কে?
উত্তর: ডিরোজিও
৩৫৯. প্রশ্ন : ‘অতসী মামী’ গ্রন্থটির
রচয়িতা কে?
উত্তর: মানিক বন্দোপাধ্যায়
৩৬০. প্রশ্ন : ‘যে আছে অপেক্ষা করে,
তার পরণে ঢাকাই শাড়ী, কপালে
সিদুঁর-কার লেখা?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৬১. প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের প্রথম
প্রকাশিত কবিতা –
উত্তর: হিন্দু মেলার উপহার
৩৬২. বকুল কথা কার লেখা-
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবী